উত্তর: বাংলাদেশের পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম ব-দ্বীপ এবং সীমিত উচ্চভূমি ছাড়া সমগ্র দেশ এক বিস্তীর্ণ বৈচিত্রহীন সমভূমি।

উত্তর: তিন ভাগে। যেমন: ০১. পাহাড়ি এলাকা ০২. সোপান অঞ্চল ৩. প্লাবন ভূমি বা পাললিক সমভূমি অঞ্চল।

উত্তর: ২০°৩৪''  উত্তর হতে ২৬°৩৮" উত্তর অক্ষরেখা এবং ৮৮°০১" পূর্ব হতে ৯২°৪১" পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা।

উত্তর: বাংলাদেশের আয়তন ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গ করলেও মিটার অথবা 56 হাজার 90077 বর্গমাইল। মতান্তরে (৫৬,৯৭৭ বর্গমাইল না থাকলে ৫৫,৫৯৯ বর্গমাইল দিতে হবে)।

উত্তর: ভাওয়ালের গড় এবং কুমিল্লা জেলার লালমাই পাহাড় অঞ্চল নিয়ে।

উত্তর: পার্বত্য চট্টগ্রাম বান্দরবান খাগড়াছড়ি চট্টগ্রাম জেলার পূর্বাংশ ও কক্সবাজার ও সিলেট জেলার উত্তর পূর্বাংশ এবং মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার দক্ষিণাংশ এই অঞ্চল গঠিত।

উত্তর: পদ্মা, মেঘনা, যমুনা ও ব্রহ্মপুত্র এবং এদের অসংখ্য উপনদী ও শাখা নদী বাহিত এলাকা নিয়ে প্লাবন ভূমি গঠিত হয়েছে।

উত্তর: কর্কটক্রান্তি রেখা বা ৯০ ডিগ্রী পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা বা ট্রপিক অফ ক্যানসার। 

উত্তর: কাপ্তাই থেকে প্লাবিত পার্বত্য চট্টগ্রামের উপত্যকা এলাকা কে বলা হয় ভেঙ্গি ভ্যালি।

উত্তর: সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড খাদটি অবস্থিত বঙ্গোপসাগরে।

উত্তর: বাংলাদেশের পাহাড়গুলো গঠিত হয় টারশিয়ারি যুগে।

উত্তর: বাংলাদেশের বৃহত্তম এবং উঁচু পাহাড় হল গারো পাহাড়।

উত্তর: গারো পাহাড় ময়মনসিংহ জেলায় অবস্থিত।

উত্তর: বাংলাদেশের অবস্থান ক্রান্তীয় অঞ্চলে।

উত্তর: ঢাকার প্রতিপাদ স্থান চিলির নিকট প্রশান্ত মহাসাগরে।

উত্তর: রাজশাহী বিভাগের উত্তর পশ্চিমাংশকে বরেন্দ্রভূমি অঞ্চল বলা হয়।

উত্তর: ৯,৩২৪ বর্গ কিলোমিটার বরেন্দ্রভূমির আয়তন।

উত্তর: সমুদ্র সমতল থেকে দিনাজপুরের উচ্চতা 37.50 মিটার।

উত্তর: সমুদ্রের সমতল থেকে নারায়ণগঞ্জের উচ্চতা 8 মিটার।

উত্তর: সমুদ্র সমতল থেকে লালমাই সমভূমির উচ্চতা হল 21 মিটার।

উত্তর: সমুদ্রের সমতল থেকে বগুড়ার উচ্চতা হল ২০ মিটার 

উত্তর: মধুপুর ও ভাওয়ালের গড় গাজীপুর ময়মনসিংহ টাঙ্গাইল জেলায় অবস্থিত।

উত্তর: মধুপুর ও ভাওয়ালের গড় এর আয়তন হল ৪১০৫ বর্গ কিলোমিটার।

উত্তর: বাংলাদেশের নিম্মাঞ্চলের  জেলা সমূহ গঠিত হয় প্লাবন সমভূমির মাধ্যমে।

উত্তর: পুরাতন পলল গঠিত চত্বর ভূমি গঠিত হয় প্লাইস্টোসিন যুগে।

উত্তর: সুপান অঞ্চল বলতে চত্বর ভূমি কে বোঝায়

উত্তর: বাংলাদেশের ভূখণ্ড সৃষ্টির পূর্বে এখানে বঙ্গখাত বা Bango-Basin. ছিল।

উত্তর: বাংলাদেশের আগের সাগর ছিল তার প্রমাণ হলো চুনা পাথরের খনি।

উত্তর: বাংলাদেশের উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয় প্রদেশ অবস্থিত।

উত্তর: বাংলাদেশের দক্ষিণ এ সীমানা বঙ্গোপসাগর অবস্থিত।

উত্তর: বাংলাদেশের পূর্বের সীমানা অনুযায়ী আসাম ত্রিপুরা মিজোরাম ও মায়ানমার যুক্ত হয়।

উত্তর: বাংলাদেশের পশ্চিমা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ অবস্থিত।

উত্তর: বাংলাদেশের দক্ষিণ এ ভারতের আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ প্রদেশ রয়েছে।

উত্তর: বাংলাদেশের দক্ষিণ এ ভারতের কোন সীমান্তবর্তী প্রদেশ নেই।

উত্তর: বাংলাদেশের সাথে ভারতের পাঁচটি রাজ্য সীমান্ত রয়েছে। যথা পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা ও মিজোরাম।

উত্তর: বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় 16 মে 1974 সালে।

উত্তর: ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলের মধ্যে মনিপুর রাজ্যটি বাংলাদেশের সীমান্তে অবস্থিত নয়।

উত্তর: শেখ মুজিবুর রহমান ও ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশ ভারত সীমান্তে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন এই দুইজন মানুষ।

উত্তর: বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তিতে বাংলাদেশ ভারতকে বেডুবাড়ি হস্তান্তর করবে এবং বিনিময়ে বাংলাদেশ পাবে তিন বিঘা করিডোর।

উত্তর: ১৯৭৪ সালে তৃতীয় সংশোধনীর মাধ্যমে।

উত্তর: বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের স্থল সীমান্তের চুক্তি পাস করা হয় ২৩ নভেম্বর ১৯৭৪ সালে।

উত্তর: ভারতের আইনসভার উচ্চকক্ষ রাজ্যসভায় বাংলাদেশ ভারত দল সীমান্ত চুক্তি পাস হয় ১৬ ই মে ২০১৫ সালে।

উত্তর: ভারতের আইনসভা নিম্নকক লোকসভায়  বাংলাদেশ  ভারত স্থল সীমান্ত চুক্তি পাস হয় ৭ মে ২০১৫ সালে।

উত্তর: ভারতের সংবিধানের  ২০১৫ সালে ১০০ তম সংশোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত স্থল সীমান্ত চুক্তি পাস হয়।

উত্তর: বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি আইনে ভারতের রাষ্ট্রপতি স্বাক্ষর করেন ২৮ মে ২০১৫ সালে।

উত্তর: বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি অনুযায়ী দুই দেশের মধ্যে ছিট মহল বিনিময় হয় ০১ আগস্ট ২০১৫ সালে।

উত্তর: বাংলাদেশ ভারতের অবিবাহিত সীমান্ত ২ কিলোমিটার।

উত্তর: বাংলাদেশ ভারতের অমীমাংসিত এলাকা অবস্থিত মোহুরীরচর (ফেনী)।

উত্তর: বাংলাদেশের মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য হলো ৫,১৩৮ কিলোমিটার (তা না হলে ৪,৭১৯ কিলোমিটার হবে)

উত্তর: বাংলাদেশের মোট স্থল সীমা হচ্ছে ৪,৪২৭ কিলোমিটার

উত্তর: বাংলাদেশের সাথে ভারতের সীমান্তের দৈর্ঘ্য ৪,১৪৪ কিলোমিটার (তা না হলে  ৩,৭১৫ কিলোমিটার হবে)

উত্তর: বাংলাদেশের সাথে মায়ানমারের সীমান্ত দৈর্ঘ্য ২৮৩ কিলোমিটার বা ১৭৬ মাইল।

উত্তর: বাংলাদেশের সাথে মায়ানমারের সীমান্ত দৈর্ঘ্য ২৮৩ কিলোমিটার বা 176 মাইল।

উত্তর: বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য ৭১১ কিলোমিটার।

উত্তর: কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের দৈর্ঘ্য ১৫৫ কিলোমিটার।

উত্তর: বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা ১২ নটিক্যাল মাইল।

উত্তর: বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা ২০০ নটিক্যাল মাইল বা ৩৬৭ কিলোমিটার।

উত্তর: বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে ফারাক্কা বাঁধার দূরত্ব ১৬.৫ কিলোমিটার বা ১১ মাইল।

উত্তর: পশ্চিমবঙ্গের সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত দৈর্ঘ্য ২,২৬২ কিলোমিটার বা ১,৪০৫ মাইল।

উত্তর: আসামের সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত দৈর্ঘ্য ২৬৪ কিলোমিটার বা  ১৬৪ মাইল।

উত্তর: মেঘালয়ের সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৪৪১ কিলোমিটার বা ২৭৪ মাইল।

উত্তর: ত্রিপুরার সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৮৭৪ কিলোমিটার বা ৫৪৩ মাইল।

উত্তর: মিজোরামের সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৩০৩ কিলোমিটার বা ১২৮ মাইল।

উত্তর: এক নটিক্যাল মাইলে ১.৮৫৩ কিলোমিটার হয়।

উত্তর: ভারতের ভিতরে বাংলাদেশের ৫১ টি ছিটমহল ছিল। যার (আয়তন ৭১১০.০২ একর)।

উত্তর: বাংলাদেশের ভিতরে ভারতের 111 টি ছিটমহল ছিল। যার (আয়তন ১৭১৫০.০৫ একর)

উত্তর: ভারতের অধিকাংশ ছিটমহল বাংলাদেশের লালমনিরহাটে অবস্থিত। লালমনিরহাটে ভারতের ৫৯ ছিটমহল অবস্থিত।

উত্তর: ভারতের ছিট মহল গুলো বাংলাদেশের লালমনিরহাটে ৫৯ টি, পঞ্চগড়ে ৩৬ টি কুড়িগ্রামে ১২টি ও নীলফামারীতে ৪ টি।

উত্তর: বাংলাদেশী ছিট মহল গুলো ভারতের সবগুলোই পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার অন্তর্গত ছিল।

উত্তর: দহগ্রাম আঙ্গরপোতা ছিটমহল বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলা পাটগ্রাম থানায়  অবস্থিত।

উত্তর: ভারত ২৬ জুন ১৯৯২ সালে বাংলাদেশের জন্য তিন বিঘা করিডোর খুলে দেয়।

উত্তর: ভারত ৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ সালে বহুল প্রতীক্ষিত তিন বিঘা করিডোর পূর্ণাঙ্গভাবে বা ২৪ ঘন্টার জন্য খুলে দেয়।

উত্তর: উপমহাদেশ ভাগের ৬৪ বছর পর দহগ্রাম আঙ্গরপোতা ছিট মহল আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের সাথে যুক্ত হয় ১৯ অক্টোবর ২০১১ সালে।

উত্তর: তিন বিঘা করিডরের আয়তন বামার ১৭৮ মিটার × 85 মিটার।

উত্তর: তিন বিঘা করিডোর তিস্তা নদীর তীরে অবস্থিত।

উত্তর: বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত এলাকার অর্ধ মাইল এলাকা জুড়ে তৈরি করা বিশদ তথ্য সংবলিত মানচিত্র কে বলা হয় স্ট্রিপ ম্যাপ।

উত্তর: বাংলাদেশ ভারত ম্যাপ মানচিত্রে স্ট্রিপ ম্যাপ মানচিত্রে স্বাক্ষর করেন 20 আগস্ট ২০১১ সালে।

উত্তর: বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের জেলা হল পঞ্চগড় জেলা।

উত্তর: বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা হল কক্সবাজার জেলা।

উত্তর: বাংলাদেশের সবচেয়ে পূর্বের জেলা হলো বান্দরবান জেলা।

উত্তর: বাংলাদেশের সবচেয়ে পশ্চিমের জেলা হলো নবাবগঞ্জ বা চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা।

উত্তর: বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের থানা হলো তেতুলিয়া থানা।

উত্তর: বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের তা না হলো টেকনাফ থানা।

উত্তর: বাংলাদেশের পূর্বের থানা হলো থানচি থানা।

উত্তর: বাংলাদেশের পশ্চিমে থানা হলো শিবগঞ্জ থানা।

উত্তর: বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের থান হলো বাংলা বান্দা।

উত্তর: বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের স্থান হলো ছেঁড়া দ্বীপ।

উত্তর: বাংলাদেশের সর্ব পূর্বের স্থান হলো আখানইঠং।

উত্তর: বাংলাদেশের সর্ব পশ্চিমের স্থান হলো মনাকশা।

উত্তর: বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব কোণের থানা হলো জকিগঞ্জ থানা।

উত্তর: বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব কোণের থানা হলো টেকনাফ থানা।

উত্তর: আয়তনে বাংলাদেশের বড় বিভাগ চট্টগ্রাম বিভাগ। যার আয়তন ৩৩ হাজার ৭৭১ বর্গ কিলোমিটার।

উত্তর: আয়তনে বাংলাদেশের ছোট বিভাগ হল ময়মনসিংহ বিভাগ। যার আয়তন ১০৫৮৪ বর্গ কিলোমিটার।

উত্তর: আয়তনে বাংলাদেশের বড় জেলা রাঙ্গামাটি জেলা। যার আয়তন ৬১১৬ বর্গ কিলোমিটার।

উত্তর: আয়তনে বাংলাদেশের ছোট জেলা হল মেহেরপুর জেলা। যার আয়তন ৭১৬ বর্গ কিলোমিটার।

উত্তর: আয়তনে বাংলাদেশের বড় থানা শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) 

উত্তর: আয়তনে বাংলাদেশের ছোট থানা ওয়ারী ঢাকা।

উত্তর: আয়তনে বাংলাদেশের বড় উপজেলা হলো শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)।

উত্তর: আয়তনে বাংলাদেশের ছোট্ট উপজেলা হলো বান্দরবান থানা (নারায়ণগঞ্জ)।

উত্তর: আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা হল ঢাকা জেলা।

উত্তর: জনসংখ্যায় বাংলাদেশের ছোট জেলা হল বান্দরবান জেলা।